পানির ভৌত, রাসায়নিক ও জৈবিক গুনাগুন
প্রকাশিত : 2:03 pm, January 24, 2014 লেখক :
পানির গুনাগুনের উপর নির্ভর করে মাছের স্বাস্থ্য বৃদ্ধির হার, মাছের স্বাভাবিক জীবন যাপন ইত্যাদি। আসুন আমরা জেনে নেই কি ধরনের গুনাগুন কি কাজে লাগে এবং এর কোনটার অভাব হলে মাছের বা পুকুরে কি ধরনের লক্ষন দেখা যাবে। আর কি ভাবেই বা আমরা মাছের অনুকুল পরিবেশ ফিরিয়ে আনব।
পানির গুনাগুন ঃ
- ভৌত গুনাগুন
- তাপমাত্রা – ২৫-৩০ ডিগ্রি সেঃ
- গভীরতা – ৬’-৮’
- পানির রঙ – সবুজ / বাদামী
- পানির সচ্ছতা – ২৫ সেঃমিঃ
- রাসায়নিক গুনাগুন
- অক্সিজেন – ৬ পিপিএম / ঊর্ধ্বে
- পি. এইচ. – ৭-৮.৫
- জৈবিক গুনাগুন
- প্রকৃতিক খাদ্য – প্লাঙ্কটন(উদ্ভিদ কনা, প্রানী কনা), পেরিফাইটন(পানিতে বাশ বা গাছের ডালে যে শ্যাওলা হয়), বেনথোস(তলদেশের কাদার উপর পোকামাকড়) ইত্যাদি
পানিতে O2 / অক্সিজেন হ্রাসের কারন ঃ
- পানিতে গাছের লতা পাতা পচে অক্সিজেন হ্রাস পায়।
- কাঁচা গোবর বেশি ব্যবহার করলে।
- আকাশ মেঘলা থাকলে।
- অতিরিক্ত বৃষ্টি পাতের ফলে।
- ময়লা-আবর্জনা/ জৈব পদার্থের পচনের ফলে।
- পানিতে ক্ষতিকর ব্লুম সৃষ্টি হলে।
পানিতে O2 বৃদ্ধির উপায় ঃ
- পানি নাড়া চাড়া করে দিতে হবে (তবে আকাশ নিম্ন চাপ / মেঘলা থাকলে করা যাবে না)।
- নতুন পানি সরবারহের মাধ্যমে।
- এরেটর স্থাপনের মাধ্যমে।
- অতিরিক্ত বৃষ্টি পাতের ফলে।
- পটাশিয়াম পার ম্যঙ্গানেট ১পিপিএম হারে মিশিয়ে। KMnO4
চুন দিয়ে পিএইচ বাড়ানো হয়। আবার জিপশাম সার ব্যবহার করে পিএইচ কমানো হয়। শতাংশ প্রতি ১কেজি হারে।
অন্যান্য সংবাদঃ
সংবাদ পাতাঃ
মৎস্য